Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

গণপূর্ত বিভাগ, সিরাজগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ জেলার উন্নয়নের অন্যতম কারিগর।

 টেকশই উন্নয়ন অভীষ্ট ২০৩০ ও রুপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন ও কর্মপরিকল্পনা।


সিরাজগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগ,গণপূর্ত অধিদপ্তর

 

            গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন গণপূর্ত অধিদপ্তর বাংলাদেশে নির্মাণ অঙ্গনের পথিকৃত। প্রায় দুই শত বছর ধরে গণপূর্ত অধিদপ্তর দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় মান নির্ধারণ করে আসছে। এই প্রতিষ্ঠান সরকারী নির্মান প্রকল্প বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়া অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসাবে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলোর প্রকল্প বাস্তবায়নেও এর ভূমিকা রয়েছে। গণপূর্ত অধিদপ্তরে সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারসহ একটি দক্ষ ও অভিজ্ঞ জনবল রয়েছে। এছাড়া স্থাপত্য অধিদপ্তরের স্থপতিরা এদের পাশাপাশি কাজ করে থাকেন। বছরের পর বছর ধরে গড়ে ওঠা পেশাদারিত্ব ও কাজের মান গণপূর্ত অধিদপ্তরের অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করেছে। তাই যেকোনো নির্মাণ প্রকল্পের জন্য গণপূর্ত অধিদপ্তর ই সবার প্রথম পছন্দ। সরকারের প্রধান নির্মাণ সহযোগী প্রতিষ্ঠান হওয়া ছাড়াও গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নিবিড় তত্ত্বাবধানে এটি প্রতিনিয়ত দেশের নির্মাণ শিল্পে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পসমূহের তদারকি ও গতিবৃদ্ধি করে যাচ্ছে।

গণপূর্ত বিভাগ, সিরাজগঞ্জ , সিরাজগঞ্জ জেলার উন্নয়নের অন্যতম কারিগর। বর্তমানে ,শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ সিরাজগঞ্জ নির্মাণ কাজ, বেগম আমিনা মনসুর টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোটর নির্মাণ কাজ, জেলা এবং প্রতিটি উপজেলায় ১০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ সহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত বিভাগ, সিরাজগঞ্জ ।



            প্রায় দুইশত বছর ধরে গণপূর্ত অধিদপ্তর দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় মান নির্ধারণ করে আসছে। এটি সরকারের নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে।এছাড়া অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসাবে স্বশাসিত সংস্থা গুলির প্রকল্প বাস্তবায়নেও ভূমিকা পালন করে।গণপূর্ত বিভাগের একটি দক্ষ ও অভিজ্ঞ জনবল রয়েছে যাদের মাঝে আছেন পূর্ত,বৈদ্যুতিক,যান্ত্রিক প্রকৌশলীরা ।বছরের পর বছর ধরে গড়ে ওঠা পেশাদারিত্ব ও কাজের সুউচ্চ মান গণপূর্তের অভিজ্ঞতাকে আর সমৃদ্ধ করেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সেবার মান বৃদ্ধির জন্য টেকসই ও নিরাপদ নির্মাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।জাতীয় উন্নয়ন, নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের জন্য সকল ধরনের ভৌত ও সামাজিক অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে গণপূর্ত বিভাগের অবদান রয়েছে করেছে।তাই যেকোনো নির্মাণ প্রকল্পের জন্য গণপূর্ত-ই সবার প্রথম পছন্দ।


            ভিশন ২০২১, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য-২০৩০, ভিশন ২০৪১ কে সামনে রেখে এবং "টেকসই ও নিরাপদ নির্মাণ"-শ্লোগান কে ধারন করে সিরাজগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। সিরাজগঞ্জ আর্থ-সামাজিক ও সেবা খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য গণপূর্ত বিভাগ বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সিরাজগঞ্জ কে স্বাস্থ্য খাতে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসাবে গড়ে তুলতে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নির্মাণ, জেনারেল হাসপাতালকে ৫০০ বেডে উন্নীতকরণ সহ নার্সিং ইনস্টিটিউট নির্মাণাধীন রয়েছে। অন্যান্য কর্মপরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে অগ্নিনির্বাপণ নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট নির্মাণ কাজ, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন, তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনে অবকাঠামো নির্মাণ। সিরাজগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগ ভূমিকম্প সহনশীল ও পরিবেশ বান্ধব ভবন নির্মাণ,নবায়নযোগ্য জ্বালানি হিসেবে ভবনে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার,ভূ-উপরিস্থ পানির  ব্যবহার বৃদ্ধি ,ভবনসমূহে  বজ্র-নিরোধক ব্যবস্থা সংযোজন সহ আধুনিক,সাশ্রয়ী , টেকসই ও নিরাপদ নির্মাণের অভীষ্ট লক্ষ্য নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।এছাড়া সরকারি সেবা প্রাপ্তিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত কল্পে ইতিমধ্যে সরকারি ক্রয় কাজে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতির ব্যবহারসহ ওয়েবসাইট ও ই-মেইল এর মাধ্যমে কার্যাদি সম্পন্ন শুরু হয়েছে। হয়েছে। ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত,টেকসই সিরাজগঞ্জ গড়তে সরকারি সেবা প্রদানে ই-নথির শতভাগ ব্যবহার এবং অবকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে আধুনিক প্রযুক্তিসহ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পদ্ধতি ব্যবহার  করা হবে।


নির্মিত উল্লেখযোগ্য স্থাপনাসমূহঃ

  • শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ এবং ৫০০ শয্যার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিরাজগঞ্জ।
  • বেগম আমিনা মনসুর টেক্সটাইল ইনস্টিটিঊট নির্মাণ
  • সিরাজগঞ্জ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন।
  • প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ।
  • উল্লাপাড়া সাব-রেজিট্রার অফিস নির্মাণ।
  • জেলা সমাজসেবা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ। ইত্যাদি

এছাড়াও জাতীয় উন্নয়ন মেলা ২০২২ এ সিরাজগঞ্জ জেলায় অংশগ্রহণকারী দপ্তর সমূহের মধ্যে তৃতীয় স্থান লাভ ও করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় জরুরী বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের স্বীকৃতিস্বরূপ বিভিন্ন দপ্তর কর্তৃক ধন্যবাদ জ্ঞাপন প্রদান।